রাজধানীর ওয়ারি বিভাগের ডিসি সহ তিন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার মামলা দিয়েছে এশিয়ান টেলিশনের ক্রাইম ইনভেষ্টিগেনের প্রতিবেদক শফিক আহমেদ। তিনি জানান, গত ৫ অগাষ্ট সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে যাত্রাবাড়ী থানার সামনে বৈশম্য বিরোধী ছাত্রদের সাথে দাড়ীয়ে ছিলেন, এমন সময় থানার গেইটে দাড়ানো ওয়ারি বিভাগের ডিসি ইকবাল হোসাইন, ওসি অপারেশন অহিদুল হক মামুন, এসআই শামীম কথা বলতেছিলেন, হঠাৎ অপারেশন কর্মকর্তা মামুন আমার দিকে শর্টগান তাক করলে আমি হাত উচিয়ে নিষেধ করি। কিন্তু তিনি আরো একটু কাছে আসেন, এরপর শর্টগান উচিয়ে সরাসরি গুলি করলে আমি রাস্তায় লুটিয়ে পড়ি, তখন আমার সহকর্মী আজকের পত্রিকার রিপোর্টার জহিরুল হক পিলু সহ ছাত্ররা প্রথমে জুরাইন সাউথইষ্ট হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেয়। পরে অবস্থার অবনতি ঘটলে, গত ১৮ অগাষ্ট স্যারসলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আমার শরীর থেকে ২৯ টি শীসা গুলি অপারেশন করে বের করে। অবস্থার অবনতি হলে, ঢাকা মেডিকেল সার্জারি বিভাগে প্রেরন করা হয়। সর্বশেষ গত ৩ সেপ্টম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য পঙ্গু হাসপাতালে প্রেরন করা হয়৷ তিনি জানান,তার শরিরে এখন ও ১৭ টি গুলি রয়েছে যা বের করা তার জীবনের জন্য ঝুকিপূর্ণ।
ধীরে ধীরে পঙ্গুত্বের দিকে যাচ্ছে তার শরীর তিনি সরকারের কাছে উন্নত চিকিৎসার জন্য সহযোগিতা চেয়েছেন।
ছাত্র আন্দোলনে সাংবাদিক শফিক হত্যা চেষ্টা মামলার আসামী ওয়ারী ডিসি সহ ৩ পুলিশ
